নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালী সদর উপজেলাধীন ০৫নং কমলাপুর ইউনিয়নের চরবলইকাঠী গ্রামে আর,এস খতিয়ান নং- ৭৮, ১২৭, দাগ নং-০৪, ০৫ এবং এস,এ খতিয়ান নং- ১৮৫, ১৮৬,দাগ নং-৪, ৫ বর্তমান বি,এস খতিয়ান নং-১৬৮,দাগ নং- ৫, ৬, ১০ এর ৬ নং দাগে দীর্ঘ ৮০ বছরের ভোগ দখলীয় জমিতে মোঃ সরোয়ার হোসেন গং গত ১৬ ডিসেম্বর ২০২০ ইং তারিখ পাকা বিল্ডিং নির্মাণ কাজ চলমান অবস্থায় এলাকার তান্ডব মিরন বাহিনী বেআইনী ভাবে ক্ষমতার দাপটে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে এবং তিন লক্ষ টাকা চাদা দাবী করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে ꫰
গত ২০ ডিসেম্বর-২০২০ ইং তারিখ মিরন বাহিনীর প্রধান মিরন মীরা এবং তার সহযোগি মোঃ আরিফ চৌকিদার, মোঃ আবুল কালাম চৌকিদার, মোঃ ফারুক চৌকিদার ও আবদুল ওহাব চৌদিকার সহ পরিচয় না জানা অনেক অজ্ঞাত লোক তিন লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করে বলে ভুক্তভোগী জানান ꫰
কিন্তু সরোয়ার গং চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় তাদের হুমকি ধামকি দিয়ে মিথ্যা মামলা দেওয়ার কথা বলে চলে যায়। পরে ওই সন্ত্রাসী মিরন বাহিনী পটুয়াখালী বিজ্ঞ ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে এমপি-১৬৩/২০২০ নং মামলা দায়ের করে সরোয়ার হোসেন গংদের হয়রানি করে আসছে বলে লিখিত অভিযোগ করেন মোঃ সরোয়ার হোসেন।
মিরন বাহিনী অত্র ধরান্দী ইউনিয়নে দীর্ঘদিন ধরে সন্ত্রাসী, চাদাবাজী সহ বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে। ওই বাহিনীর কারণে অনেক পরিবার নিঃস্ব হয়ে গেছে, তাদের ভয়ে এলাকায় কেউ মুখ খুলতে চায় না। ওই বাহিনী ইতিপূর্বে ঝামেলার সৃষ্টি করে এলাকায় শালির নাম করে মোঃ সেলিম হাওলাদারের কাছ থেকে ৫০ হাজার, মোঃ আলমগীর হাওলাদারের কাছ থেকে ১লক্ষ টাকা, শহিদুল আকনের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা এবং সিদ্দিকুর রহমানের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে জানা গেছে ꫰
এভাবে তারা অন্যের জমিতে গিয়ে ঝামেলা সৃষ্টি করে ভয় ভীতি দেখিয়ে তাদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে যায়।
বর্তমানে সরোয়ার গং এই সন্ত্রাসী মিরন বাহিনীর ভয়ে এলাকা ছেড়ে পটুয়াখালী শহরে অবস্থান করছেন এবং এবিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ꫰
এবিষয়ে মিরন মীরার সাথে কথা বললে তিনি জানান, উপরোক্ত জমি আমার নয় আমি কোন চাদা দাবী করি নাই। সরোয়ার গংদের বিরুদ্ধে আমি মামলা করি নাই। আমার সম্মান হানী কারার জন্য এ মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে।
এম.জাফরান হারুন দেশের কন্ঠ ২৪.কম