টাঙ্গাইলের নাগরপুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুরে ৮ জুয়াড়ী সহ ১৫ জনকে গ্রেফতার করেছে নাগরপুর থানা পুলিশ। বুধবার পৃথক পৃথক অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেফতার করে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নাগরপুুুুুুুুর থানার উপ-পরিদর্শক এস আই আলমগীর ও ছাইদুর রহমান সঙ্গীয় ফোর্স এ এস আই মো. হারুন অর রশিদ, মো. শামছুল কবির চৌধরী, মো. রাসেল, আব্দুল মজিদ কে সাথে নিয়ে বুধবার বিকেলে উপজেলার ভাতশালা মধ্যপাড়ার মো. মিয়ার চাঁনের বাড়ী থেকে জুয়া খেলার সময় আট জুয়াড়ীকে হাতে নাতে গ্রেফতার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে নগদ ২৪,৬৩০ টাকা ও জুয়া খেলায় ব্যবহৃত ৫২টি তাস উদ্বার করা হয়। জুয়াড়ীরা হলেন, মো. ফরহাদ হোসেন (৩২), মো. মনতাজ আলী (৫৫),মো. সামছুল মিয়া (৪৫), মো.জামাল মিয়া (৪৫), আব্দুল রাজ্জাক (৩৫), মো. আরান মিয়া (৪৫), মো. হাসান মিয়া (২২), মো. মাসুদ মিয়া (২৫)।
এদিকে ২০১২ সালে নাগরপুর থানায় ১৪৩/৪৪৭/৩২৩/৩৭৯/৪২৭/৫০৬ ধারায় মামলার ওয়ারেন্ট গোলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক সাদেকুল ইসলাম সাদেক, কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি মো. জাহিদ হাসান কে আটক করা হয়। সেই সাথে ওয়ারেন্ট ভুক্ত মামলা সিআর ২৬১(ন:)/১৯ এন আই এসিপি ৩৮ ধারায় ফিরোজ মিয়া, সিআর ৬৬(ন:)/২০ এন আই এসিপি ৩৮ ধারায় মো. হোসেন মিয়া ও নাগরপুর থানার নিয়মিত মামলার আসামী মো.নজরুল মিয়া সহ প্রত্যেক কে নিজ নিজ বাড়ী থেকে আটক করা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুুুুুুরে আসামীদের জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।
নাগরপুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলম চাঁদ বলেন, নিয়মিত অভিযান চালিয়ে ৬ জন ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী এবং ১ জন নিয়মিত আসামী গ্রেফতার করা হয়। এছাড়া ৮ জন জুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুয়াড়ীকে ৩/৪ ১৮৬৭ সালের জুয়া আইন টাকার বিনিময়ে তাস দ্বারা প্রকাশ্যে জুয়া খেলার অপরাধে মামলা দিয়ে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
নাগরপুর (টাঙ্গাইল)প্রতিনিধি দেশের কন্ঠ ২৪.কম