সাভার উপজেলার চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম রাজীবকে (২৬)রাউন্ড গুলি করেন, মৃত আবুল হোসেনের ছেলে শাহাদাত হোসেন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন মটর শ্রমিকলীগ আশুলিয়া থানা শাখা তিনি বর্তমানে আছেন জামগড়া গফুরমন্ডলের স্কুল হাজী আনামিয়া মন্ডলের পুড়াবাড়ীর ভাড়াটিয়া। তিনি বলেন চেয়ারম্যান রাজীবের কপাল ভালো যে একটি ও গুলি তার শরীরে লাগে নি।
জানা যায়,রাশেলের সঙ্গে গরুর ফার্ম নিয়ে সারারাত গুলাগুলি করছে। আড়ৎএর দুটি মামলা সভাপতি সুরুজ ব্যপারীর ঢিল করেছেন শাহাদাত হোসেন। শাহাদাত হোসেন বলেন সভাপতিকে আমি চালাই,সভাপতির একটি কলে চারশত পোলাপান চলে আসে। যুবলীগে যুগ্ম পদে আসে কিন্তুু সময় হলে ফ্লাস্ হবে বলে তিন মন্তব্য করেন।তিনি আরো বলেন যারা ময়লাও ডিসের ব্যবসা করে তারা যদি হাঁজারও টাকা নিয়ে দৌড়ায় তবুও কোনো পদ পাবে না।আর যদি আমি যায় তবে টাকা ছাড়া ই আমাকে পদ দিয়ে দিবে।
জানা যায়, সৈয়দ মাস্টারের হুকুমে শাহাদাত ও তার পোলাপান নিয়ে আকবার মির্ধার বাউন্ডারি ভেঙ্গে দেয়। শাহাদাত বলে আমার আরো একটি পরিচয় আছে আমি থানার সেক্রেটারি, তিনি আরো বলেন আমার তিন টি ভাগ্নে সাবইন্সেপেক্টর পুলিশের উপরে কোনো মাস্তান নাই। তিনি আরো বলেন, কেউ যদি আমার পিছনে লাগে তবে সে যেপ্রান্তে থাকুক আমি তাকে এরেস্ট করাবো। রাশেল ক্রোসফাইয়ারে গেছে সে আমার প্রকৃত বন্ধু এব; আট থেকে নয় মাসের মধ্যে আমি আশুলিয়াতে এক তান্ডব সৃষ্টি করবো।
দেশের কন্ঠ ২৪.কম
মো:ইমরান মোল্যা